যে দুই কারণে বাংলাদেশ বিমানে যুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রী
- আপডেট : ০১:৩৬:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
- / 83
নিউইয়র্কের লাগার্ডিয়া এয়ারপোর্টের ম্যারিয়ট হোটেলে আওয়ামী লীগের যুক্তরাষ্ট্র শাখা আয়োজিত এক ভার্চুয়াল সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ড্রিমলাইনারের বিজি-১৯০১ ফ্লাইট নিয়ে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ড্রিমলাইনার বিমানে করে দুটি কারণে নিউইয়র্কে এসেছি। প্রথম কারণ হচ্ছে- অন্য এয়ারলাইন্সের পরিবর্তে দেশি এয়ারলাইন্সকে অর্থ প্রদান, এভাবে আমাদের নিজের হাতেই এ ধরনের অর্থ থেকে যায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যদি একটি বিমান উড্ডয়ন না করে বিমানবন্দরেই থেকে যায়, তাহলেও প্রতিদিন একটি বিরাট অংকের টাকা খরচ হয়। এমনিতেই করোনা ভাইরাসের কারণে বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলো স্থগিত রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, তাঁর সরকার ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটে পুনরায় বিমান পরিচালনা শুরু করতে একটি প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, তিনি কোন কোন মানুষকে এ কথাও বলতে শুনেছেন যে- তারা বিমানে করে নিউইয়র্কে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ভর্তি বস্তা ও ট্রাঙ্ক নিয়ে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী এই অভিযোগকারীদের কাছে জানতে চান যে এই ট্রাঙ্ক ও বস্তাগুলো যায় কোথায়?
শেখ হাসিনা আরও বলেন, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে ১৫০টি স্যুটকেসে অর্থ ভর্তি করে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন এবং সৌদি আরবের লকার ভাড়া করে ওই অর্থ রেখেছেন। তার স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরকে কয়েক লাখ ডলারসহ যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারপোর্টে আটক করা হয় এবং পরে বাংলাদেশী দূতাবাসের মধ্যস্থতায় তাকে মুক্ত করা হয়। বাসস