শুক্রবার খুলছে বঙ্গবন্ধু টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেল

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৫৩:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১
  • / 362
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেল আগামী শুক্রবার খুলে দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, অন্যতম মেগা ও স্বপ্নের প্রকল্প বঙ্গবন্ধু টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেলের মুখ শুক্রবার রাতে খুলে দেওয়া হবে। একটা চ্যানেলের মুখ আগেই খুলে দেওয়া হয়েছিল। শুক্রবার মধ্যরাতে দুটোর নির্মাণকাজই শেষ হবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, আগামী বছরের ২২ ডিসেম্বর এটা চালুর কথা ছিল। কিন্তু এখন যা মনে হচ্ছে তারও আগেই এটা চালু করতে পারবো। এটা সবার জন্য আনন্দের ব্যাপার।

তবে এখনই পরিবহন যাতায়াত করতে পারবে না। পুরোপুরি সম্পন্ন করতে আরো কিছুদিন সময় লাগবে বলেও জানান এম এ মান্নান।

সরকারের অন্যতম এ মেগাপ্রকল্প চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে কর্ণফুলী নদীর পানির স্তরের ৪৫ মিটার গভীর দিয়ে আনোয়ারায় সংযুক্ত হবে।

৩ দশমিক ৪৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এ টানেল নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকার ৪ হাজার ৪৬১ কোটি টাকা দিচ্ছে। বাকি ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে চীনের অর্থায়নে। জমি অধিগ্রহণ এবং প্রশাসনিক ব্যয় বহন করছে বাংলাদেশ সরকার।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

শুক্রবার খুলছে বঙ্গবন্ধু টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেল

আপডেট : ০১:৫৩:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেল আগামী শুক্রবার খুলে দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, অন্যতম মেগা ও স্বপ্নের প্রকল্প বঙ্গবন্ধু টানেলের দ্বিতীয় চ্যানেলের মুখ শুক্রবার রাতে খুলে দেওয়া হবে। একটা চ্যানেলের মুখ আগেই খুলে দেওয়া হয়েছিল। শুক্রবার মধ্যরাতে দুটোর নির্মাণকাজই শেষ হবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, আগামী বছরের ২২ ডিসেম্বর এটা চালুর কথা ছিল। কিন্তু এখন যা মনে হচ্ছে তারও আগেই এটা চালু করতে পারবো। এটা সবার জন্য আনন্দের ব্যাপার।

তবে এখনই পরিবহন যাতায়াত করতে পারবে না। পুরোপুরি সম্পন্ন করতে আরো কিছুদিন সময় লাগবে বলেও জানান এম এ মান্নান।

সরকারের অন্যতম এ মেগাপ্রকল্প চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে কর্ণফুলী নদীর পানির স্তরের ৪৫ মিটার গভীর দিয়ে আনোয়ারায় সংযুক্ত হবে।

৩ দশমিক ৪৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এ টানেল নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকার ৪ হাজার ৪৬১ কোটি টাকা দিচ্ছে। বাকি ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে চীনের অর্থায়নে। জমি অধিগ্রহণ এবং প্রশাসনিক ব্যয় বহন করছে বাংলাদেশ সরকার।