ঢাকা ০২:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১০৮ রানে থামলো বাংলাদেশ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ১০:৫৮:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ নভেম্বর ২০২১
  • / 93
সরফকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ বাঁচাতে জয়ের কোন বিকল্প নেই বাংলাদেশের। এমন ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিটিভি ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১০৮ রান করে টাইগাররা। আর ১০৯ রান করতে পারলেই ১ ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চত করবে পাকিস্তান।

এদিন মিরপুর শেরে-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দুপুর ২টায় টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশের দুই ওপেনার নাঈম শেখ ও সাইফ হাসান। গত ম্যাচের মতোই দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে এই দুই ওপেনার। সাইফ আউট হয় শাইন শাহ আফ্রিদির বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পরে। আউট হওয়ার আগে এই ব্যাটার কোন রানই স্কোর বোর্ডে যোগ করতে পারেনি।

আর নাঈম শেখ আউট হয় ওয়াসিমের বলে ফকর জামানের হাতে ক্যাচ দিয়ে। প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে নাঈম করেন ৮ বলে ২ রান। শুরুতে দ্রুত দুই উইকেট হারিয়ে যখন চাপে পরে বাংলাদেশ তখন দলের দায়িত্ব নেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও আফিফ হোসেন। এই দুই ব্যাটার বাংলাদেশের স্কোর বোর্ড সচল রাখেন। কিন্তু ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো আফিফ হোসেন।

শাদাব খানের নিচু বল সুইপ করতে গিয়ে উইকেটের পিছনে রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নের পথে হাটেন। আউট হওয়ার আগে আফিফি করেন ২১ বলে ২০ রান। আফিফ আউটের পর শান্ত সঙ্গী হিসাবে ক্রিজে আসেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো টাইগার অধিনায়ক। ১৫ বলে ১৪ রান করে হারিস রউফের বলে রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হয় রিয়াদ।

এদিন যখন ব্যাট হাতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন টপ অর্ডার ব্যাটাররা সেদিন দলের জন্য একাই লড়ে গেছেন নাসমুল হোসেন শান্ত। তবে মাহমুদউল্লাহ আউটের কিছু পরেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যায় শান্ত। আউট হওয়ার আগে তিনি করেন ৩৪ বলে ৪০ রান। আর শেখ মেহেদী আউট হয় ৮ বলে ৩ রান করে।

শেষ দিকে নুরুল হাসান সোহানের ব্যাট থেকে আসে ১৩ বলে ১১ রান। এছাড়া আর কেউই উইকেটে দাড়ারতে না পারলে বাংলাদেশ স্কোর বোর্ডে সংগ্রহ করতে পারে ১০৮ রান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

১০৮ রানে থামলো বাংলাদেশ

আপডেট : ১০:৫৮:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ নভেম্বর ২০২১
সরফকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ বাঁচাতে জয়ের কোন বিকল্প নেই বাংলাদেশের। এমন ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিটিভি ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১০৮ রান করে টাইগাররা। আর ১০৯ রান করতে পারলেই ১ ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চত করবে পাকিস্তান।

এদিন মিরপুর শেরে-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দুপুর ২টায় টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশের দুই ওপেনার নাঈম শেখ ও সাইফ হাসান। গত ম্যাচের মতোই দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে এই দুই ওপেনার। সাইফ আউট হয় শাইন শাহ আফ্রিদির বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পরে। আউট হওয়ার আগে এই ব্যাটার কোন রানই স্কোর বোর্ডে যোগ করতে পারেনি।

আর নাঈম শেখ আউট হয় ওয়াসিমের বলে ফকর জামানের হাতে ক্যাচ দিয়ে। প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে নাঈম করেন ৮ বলে ২ রান। শুরুতে দ্রুত দুই উইকেট হারিয়ে যখন চাপে পরে বাংলাদেশ তখন দলের দায়িত্ব নেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও আফিফ হোসেন। এই দুই ব্যাটার বাংলাদেশের স্কোর বোর্ড সচল রাখেন। কিন্তু ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো আফিফ হোসেন।

শাদাব খানের নিচু বল সুইপ করতে গিয়ে উইকেটের পিছনে রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নের পথে হাটেন। আউট হওয়ার আগে আফিফি করেন ২১ বলে ২০ রান। আফিফ আউটের পর শান্ত সঙ্গী হিসাবে ক্রিজে আসেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ ছিলো টাইগার অধিনায়ক। ১৫ বলে ১৪ রান করে হারিস রউফের বলে রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হয় রিয়াদ।

এদিন যখন ব্যাট হাতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন টপ অর্ডার ব্যাটাররা সেদিন দলের জন্য একাই লড়ে গেছেন নাসমুল হোসেন শান্ত। তবে মাহমুদউল্লাহ আউটের কিছু পরেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যায় শান্ত। আউট হওয়ার আগে তিনি করেন ৩৪ বলে ৪০ রান। আর শেখ মেহেদী আউট হয় ৮ বলে ৩ রান করে।

শেষ দিকে নুরুল হাসান সোহানের ব্যাট থেকে আসে ১৩ বলে ১১ রান। এছাড়া আর কেউই উইকেটে দাড়ারতে না পারলে বাংলাদেশ স্কোর বোর্ডে সংগ্রহ করতে পারে ১০৮ রান।