ঢাকা ১১:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গত বছরের তুলনায় স্বাস্থ্য খাতে এবার বাজেট বাড়বে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৭:০১:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জুন ২০২২
  • / 166
গত বছরের তুলনায় দেশের স্বাস্থ্য খাতে এ বছর বাজেট বাড়বে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। রোববার দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউরোসার্জনস আয়োজিত ১১তম আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে এ কথা বলেন তিনি।

জাহিদ মালেক বলেন, দেশে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দকৃত বাজেট অপর্যাপ্ত তবে এই বছর আমরা জেনেছি গত বছরের তুলনায় বাজেট আরও বাড়বে। এতে আমাদের কাজ আরও গতিশীল হবে।

মন্ত্রী বলেন, যদিও করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। বিশ্বজুড়েই মন্দা বিরাজ করছে। তারপরও আশা করছি এই বছর আমরা বেশি বরাদ্দ পাব।

জাহিদ মালেক বলেন, দেশে নিউরোসার্জারি পরিস্থিতি ভালো। আমাদের অবকাঠামো ও আধুনিক যন্ত্রপাতি রয়েছে। তবে আমাদের লোকবল, বিশেষজ্ঞ ঘাটতি আছে। দেশে ২১০ জন নিউরোসার্জন আছেন, আমাদের প্রয়োজন আরও অনেক বেশি। রোগীদের যেন বিদেশে যেতে না হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। এই পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তাব দিয়েছি, যা বিবেচনাধীন আছে।

তিনি আরও বলেন, করোনার পাশাপাশি সব কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিল। করোনার মধ্যেই ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স নিয়োগ হয়েছে। করোনার মধ্যেই আটটি বিভাগে আটটি বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

গত বছরের তুলনায় স্বাস্থ্য খাতে এবার বাজেট বাড়বে

আপডেট : ০৭:০১:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জুন ২০২২
গত বছরের তুলনায় দেশের স্বাস্থ্য খাতে এ বছর বাজেট বাড়বে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। রোববার দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউরোসার্জনস আয়োজিত ১১তম আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে এ কথা বলেন তিনি।

জাহিদ মালেক বলেন, দেশে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দকৃত বাজেট অপর্যাপ্ত তবে এই বছর আমরা জেনেছি গত বছরের তুলনায় বাজেট আরও বাড়বে। এতে আমাদের কাজ আরও গতিশীল হবে।

মন্ত্রী বলেন, যদিও করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। বিশ্বজুড়েই মন্দা বিরাজ করছে। তারপরও আশা করছি এই বছর আমরা বেশি বরাদ্দ পাব।

জাহিদ মালেক বলেন, দেশে নিউরোসার্জারি পরিস্থিতি ভালো। আমাদের অবকাঠামো ও আধুনিক যন্ত্রপাতি রয়েছে। তবে আমাদের লোকবল, বিশেষজ্ঞ ঘাটতি আছে। দেশে ২১০ জন নিউরোসার্জন আছেন, আমাদের প্রয়োজন আরও অনেক বেশি। রোগীদের যেন বিদেশে যেতে না হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। এই পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তাব দিয়েছি, যা বিবেচনাধীন আছে।

তিনি আরও বলেন, করোনার পাশাপাশি সব কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিল। করোনার মধ্যেই ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স নিয়োগ হয়েছে। করোনার মধ্যেই আটটি বিভাগে আটটি বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ হয়েছে।