ঢাকা ০৬:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোরবানির জন্য চাহিদার অতিরিক্ত পশু মজুত রয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৫:৪৬:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
  • / 185
চাহিদার অতিরিক্ত কোরবানির পশু মজুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। বৃহস্পতিবার আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ ও অবাধ পরিবহন নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, আসন্ন ঈদে কোরবানিযোগ্য ৪৬ লাখ ১১ হাজার ৩৮৩টি গরু-মহিষ, ৭৫ লাখ ১১ হাজার ৫১৭টি ছাগল-ভেড়া, এক হাজার ৪০৯টি উঠ, দুম্বা, গাড়লসহ প্রায় এক কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৯টি গবাদিপশুর প্রাপ্যতা থাকবে।

সম্প্রতি দেশে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। এজন্য সারাদেশ জুড়ে কোরবানির হাট ব্যবস্থাপনায় যারা থাকবেন তাদের যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। প্রত্যেক ক্রেতা-বিক্রেতা ও হাট কমিটির সদস্যকে তা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। করোনা পরিস্থিতি আগের মতো ভয়াবহ হলে আমাদের সবার ক্ষতির কারণ হতে পারে।

মন্ত্রী বলেন, গরুর হাটগুলোতে হাত ধোয়া ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। পাশাপাশি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে হাটগুলো পরিচালিত হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কোরবানির জন্য চাহিদার অতিরিক্ত পশু মজুত রয়েছে

আপডেট : ০৫:৪৬:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
চাহিদার অতিরিক্ত কোরবানির পশু মজুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। বৃহস্পতিবার আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ ও অবাধ পরিবহন নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, আসন্ন ঈদে কোরবানিযোগ্য ৪৬ লাখ ১১ হাজার ৩৮৩টি গরু-মহিষ, ৭৫ লাখ ১১ হাজার ৫১৭টি ছাগল-ভেড়া, এক হাজার ৪০৯টি উঠ, দুম্বা, গাড়লসহ প্রায় এক কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৯টি গবাদিপশুর প্রাপ্যতা থাকবে।

সম্প্রতি দেশে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। এজন্য সারাদেশ জুড়ে কোরবানির হাট ব্যবস্থাপনায় যারা থাকবেন তাদের যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। প্রত্যেক ক্রেতা-বিক্রেতা ও হাট কমিটির সদস্যকে তা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। করোনা পরিস্থিতি আগের মতো ভয়াবহ হলে আমাদের সবার ক্ষতির কারণ হতে পারে।

মন্ত্রী বলেন, গরুর হাটগুলোতে হাত ধোয়া ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে। পাশাপাশি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে হাটগুলো পরিচালিত হবে।