ঢাকা ০৮:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘নির্বাচন ভালো কি মন্দ তা দেখা ইসির কাজ নয়’

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ০৫:৫৬:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / 91
নির্বাচন ভালো কি মন্দ তা দেখা ইসির কাজ নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। নির্বাচন কমিশন ভবনে মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিটভিত্তিক সাংবাদিকদের সংগঠন আরএফইডি’র নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক ও বিদায়ী কমিটির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক চায় ইসি, এটি সবসময় বলে আসছি। জাতীয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হলে আরও ভোটার উপস্থিতি হতো। বিএনপিকেও আহ্বান জানিয়েছি। অংশগ্রহণমূলক না হলে নির্বাচনে কিছু ব্যতয় হতে পারে। যদিও বৈধতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন দেখা দেবে না।

তিনি আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচন ভালো কি মন্দ হয়েছে, সেটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেখার বিষয় নয়, এটি জনগণ বলবে। নির্বাচন অনুষ্ঠান করাই ইসির মূল কাজ। সামনে ছোট ছোট নির্বাচন রয়েছে। সকল নির্বাচনই কমিশনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

সিইসি বলেন, এবার উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকবে না। এটি ভালো দিক। পাকিস্তানের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়েছে কোনোরকম প্রতীক ছাড়া। দলীয় প্রতীক ছাড়া নির্বাচন কেমন হবে, সেটি দেখা যাক। এটি একটি পরীক্ষা।

সিইসি আরও বলেন, গণমাধ্যমকে অবশ্যই বস্তুনিষ্ঠ তথ্য দিতে হবে। বিকৃত বা অতিরঞ্জিত তথ্য দেয়া যাবে না। শাসক শ্রেণি বা সরকার কমিশনকে কতটা সহায়তা করছে, সেটিও নজরদারি করে গণমাধ্যম।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

‘নির্বাচন ভালো কি মন্দ তা দেখা ইসির কাজ নয়’

আপডেট : ০৫:৫৬:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
নির্বাচন ভালো কি মন্দ তা দেখা ইসির কাজ নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। নির্বাচন কমিশন ভবনে মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিটভিত্তিক সাংবাদিকদের সংগঠন আরএফইডি’র নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক ও বিদায়ী কমিটির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক চায় ইসি, এটি সবসময় বলে আসছি। জাতীয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হলে আরও ভোটার উপস্থিতি হতো। বিএনপিকেও আহ্বান জানিয়েছি। অংশগ্রহণমূলক না হলে নির্বাচনে কিছু ব্যতয় হতে পারে। যদিও বৈধতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন দেখা দেবে না।

তিনি আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচন ভালো কি মন্দ হয়েছে, সেটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেখার বিষয় নয়, এটি জনগণ বলবে। নির্বাচন অনুষ্ঠান করাই ইসির মূল কাজ। সামনে ছোট ছোট নির্বাচন রয়েছে। সকল নির্বাচনই কমিশনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

সিইসি বলেন, এবার উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকবে না। এটি ভালো দিক। পাকিস্তানের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়েছে কোনোরকম প্রতীক ছাড়া। দলীয় প্রতীক ছাড়া নির্বাচন কেমন হবে, সেটি দেখা যাক। এটি একটি পরীক্ষা।

সিইসি আরও বলেন, গণমাধ্যমকে অবশ্যই বস্তুনিষ্ঠ তথ্য দিতে হবে। বিকৃত বা অতিরঞ্জিত তথ্য দেয়া যাবে না। শাসক শ্রেণি বা সরকার কমিশনকে কতটা সহায়তা করছে, সেটিও নজরদারি করে গণমাধ্যম।