‘বঙ্গবন্ধুর ভূমিতে খুনি ষড়যন্ত্রকারী ও সন্ত্রাসীদের স্থান হবে না’
- আপডেট : ০৬:৩৪:০১ অপরাহ্ন, সোমাবার, ১ জানুয়ারী ২০২৪
- / 196
তিনি বলেন, লুটপাট, আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে খেলা হবে। সাম্প্রদায়িকতা ও অবরোধের বিরুদ্ধে খেলা হবে। খেলতে হবে একসঙ্গে।
সোমবার (১ জানুয়ারি) বিকেলে কলাবাগান মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, খেলা হবে? হবে খেলা? বিএনপি কোথায়? মাঠে আছে? পালিয়ে গেছে। লালকার্ড খেয়ে বাদ। ফাউল করে লালকার্ড খেয়েছে। ২৮ তারিখেই বাদ হয়ে গেছে। ২৮ তারিখে গভীর খাদে পড়ে গেছে বিএনপি। ফাইনাল খেলা ৭ জানুয়ারি। সেদিন এদের চিরতরে লালকার্ড দিয়ে বিদায় জানাতে হবে।
তিনি বলেন, ৭ তারিখে জিতবে কারা? শেখ হাসিনার কর্মীরা। ৭ তারিখ ফাইনাল খেলা।
তিনি আরও বলেন, ফিলিস্তিনের গাজায় যখন গণহত্যা চলে, এদেশের ইসলামপন্থিদের কোনো মিছিল দেখলাম না। বিএনপির কোনো মিছিল দেখলাম।
বিএনপির মহাসচিব ও তারেকের কথোপকথনের উদ্বৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ফখরুল বলেন- ফিলিস্তিনের পক্ষে সোচ্চার বক্তব্য রেখে আওয়ামী লীগ সভাপতি মাঠ নিয়ে নিলো। জবাবে তারেক বলে, রাখো আমার দরকার আমেরিকা-ইউক্রেন। তোমার ফিলিস্তিন রাখো।
এদিন সোয়া ৩টায় কলাবাগান মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত এ সভায় পৌঁছান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এসময় স্লোগান স্লোগানে আওয়ামী লীগ সভাপতিকে স্বাগত জানান নেতাকর্মীরা। বাংলাদেশের পতাকা হাতে স্লোগানের জবাব দেন তিনি। পাশাপাশি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও কলাবাগান ক্রীড়া চক্রের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান পৃথকভাবে আওয়ামী লীগ সভাপতিকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।
এরপর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে জনসভার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এতে ঢাকার আসনগুলোর দলীয় সংসদ সদস্য প্রার্থীরা অংশ নেন। এছাড়া অংশ নেন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এর আগে, সকাল থেকে উৎসবের আমেজে ঢাক ঢোল পিটিয়ে গান বাজিয়ে সভায়স্থলে আসেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর। জনসভা উপলক্ষে সোমবার সকাল ১১টার পর থেকেই কলাবাগান মাঠে আসতে শুরু করেন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা।