ঢাকা ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পত্রপত্রিকার উল্টাপাল্টা খবরে নজর না দিলেই চলে : প্রধানমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০৩:১০:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ অক্টোবর ২০২১
  • / 93

মুজিববর্ষে ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের ঘর তৈরি করে দিতে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের কর্মকর্তারা আন্তরিকতার সঙ্গে আদর্শ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, পত্রপত্রিকায় কিছু উল্টাপাল্টা মাঝে-মধ্যে আসে, সেগুলোতে নজর না দিলেই চলে। বাস্তবতা হলো, যাদের একেবারেই মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, তারা একটা ঘর পাচ্ছেন।

বুধবার (৬ অক্টোবর) সকালে ১১৯ ও ১২০তম আইন ও প্রশাসন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী ও সনদ বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি শাহবাগ বিসিএস প্রশাসন একাডেমি প্রান্তে যুক্ত ছিলেন।

দারিদ্র্যমক্ত বাংলাদেশ করার লক্ষ্যে জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে তার সরকারের নানামুখী উদ্যোগের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মুজিববর্ষ উপলক্ষে আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহারা থাকবে না। কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না। সেই কাজটা আমরা শুরু করেছি। সেক্ষেত্রে আমাদের মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের কর্মকর্তারা অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। সেটাকে তারা আদর্শ বলে নিয়েছেন।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘হ্যাঁ, পত্রপত্রিকায় কিছু উল্টাপাল্টা মাঝে-মধ্যে আসে, সেগুলোতে নজর না দিলেই চলে। কিন্তু বাস্তবতা হলো- যাদের একেবারে মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, কোথাও দাঁড়াবার জায়গা নাই, তারা একটা ঘর পাচ্ছে। আর ঘরটাই কিন্তু তার কর্মসংস্থানের বড় সুযোগ করে দিচ্ছে। একটা পরিবারকে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে। কাজেই এই কার্যক্রম আমাদের অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি নদী ভাঙনের বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।’ যারা নদী ভাঙণে সব হারাবে তাদেরও ঘর করে দেওয়া হবে বলেও অঙ্গীকার করেন প্রধানমন্ত্রী।

করোনার টিকাদান কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে চলছে জানিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর অনেক দেশে দেখেছি, ভ্যাকসিন নিয়ে অনেক ঝামেলা হয়েছে, সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। এমনও হয়েছে যে, এক ডোজ পাওয়ার পর ছয় মাস পার হয়ে গেছে, কিন্তু দ্বিতীয় ডোজ পাচ্ছে না। কিন্তু বাংলাদেশে আমরা পরিকল্পিতভাবেই এই টিকাদান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি, বাংলাদেশের কোনো মানুষই বঞ্চিত হবে না। সবাই যাতে ভ্যাকসিন পায়, সেই ব্যবস্থাটা করব।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই দেশ আমাদের, এই মাটি আমাদের, এই মানুষ আামাদের । তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করা, তাদের জন্য একটা সুন্দর জীবন দেওয়া- এটাই হচ্ছে লক্ষ্য। আর সেই লক্ষ্য পূরণে মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে মাঠ প্রশাসন। কাজেই আপনারা আপনাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব ভালোভাবে পালন করবেন।’

বিসিএস প্রশাসন একাডেমির কারিকুলাম নিয়মিত হালনাগাদ করা হচ্ছে এবং এটা অত্যন্ত প্রয়োজন বলে মনে করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমরা অতীত থেকে শিক্ষা নেব, কিন্তু চলব ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে। কারণ, বিজ্ঞান-প্রযুক্তির এই সময়ে নতুন নতুন উদ্ভাবন হচ্ছে। সেই উদ্ভাবনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রযুক্তিজ্ঞান অর্জন করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ। আমরা স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপণ করেছি। দ্বিতীয়টা করার জন্য আমরা ইতোমধ্যে উদ্যোগ নিয়েছি। সারাদেশে আমরা একটা যোগাযোগ নেটওয়ার্ক তৈরি করেছি। আমরা প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে দিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে বিশ্বের বহু দেশে ব্যাপকভাবে খাদ্যের চাহিদা বেড়েছে এবং অনেক উন্নত দেশে খাদ্যের অভাব দেখা দিয়েছে। সেক্ষেত্রে আমাদের মাথায় রাখতে হবে, এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। এজন্য আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের যে জমি আছে, প্রত্যেকের বাড়ি-ঘরে যে জায়গা-জমি আছে, যার যেখানে যতটুকু জমি আছে প্রত্যেকেই কিছু উৎপাদন করুন।’

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেখান থেকে নিজেদের চাহিদা মিটবে। কিন্তু কিছু উৎপাদন সবাইকে করতে হবে। এটা আমাদের অব্যাহত রাখতে হবে। কারণ, আমি জানি বিশ্বের অনেক দেশের অবস্থা খুবই নাজুক। এমনও হতে পারে অনেক উন্নত দেশকে হয়তো আমাদের খাদ্য সহায়তা দিতে হতে পারে। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের উৎপাদন অব্যাহত রাখতে হবে।’

প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের জন্য কক্সবাজারে সুন্দর পরিবেশে প্রশিক্ষণ একাডেমি গড়ে তোলা হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘প্রশিক্ষণের সময় একটা সুন্দর পরিবেশ হোক। সেজন্য আমি চাচ্ছি, কক্সবাজারে একটা ভালো জায়গায় একাডেমি গড়ে তুলব। একাডেমি অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। যেটা হবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নামে।’

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করে দেওয়া হয়েছে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘সেখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে, নিজের দেশের কথা চিন্তা করে, মাটি-মানুষের কথা চিন্তা করে সেগুলো কাজে লাগাবেন। আমি সেটাই চাই।’

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম বক্তব্য দেন। সূচনা বক্তব্য দেন বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর মোমিনুর রশিদ আমিন। দুই ব্যাচের দু’জন প্রশিক্ষণার্থী তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়। পরে প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। এছাড়া প্রশিক্ষণে প্রথম স্থান অর্জনকারীদের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে রেক্টরস অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পত্রপত্রিকার উল্টাপাল্টা খবরে নজর না দিলেই চলে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ০৩:১০:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ অক্টোবর ২০২১

মুজিববর্ষে ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের ঘর তৈরি করে দিতে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের কর্মকর্তারা আন্তরিকতার সঙ্গে আদর্শ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, পত্রপত্রিকায় কিছু উল্টাপাল্টা মাঝে-মধ্যে আসে, সেগুলোতে নজর না দিলেই চলে। বাস্তবতা হলো, যাদের একেবারেই মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, তারা একটা ঘর পাচ্ছেন।

বুধবার (৬ অক্টোবর) সকালে ১১৯ ও ১২০তম আইন ও প্রশাসন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী ও সনদ বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি শাহবাগ বিসিএস প্রশাসন একাডেমি প্রান্তে যুক্ত ছিলেন।

দারিদ্র্যমক্ত বাংলাদেশ করার লক্ষ্যে জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে তার সরকারের নানামুখী উদ্যোগের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মুজিববর্ষ উপলক্ষে আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহারা থাকবে না। কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না। সেই কাজটা আমরা শুরু করেছি। সেক্ষেত্রে আমাদের মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের কর্মকর্তারা অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। সেটাকে তারা আদর্শ বলে নিয়েছেন।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘হ্যাঁ, পত্রপত্রিকায় কিছু উল্টাপাল্টা মাঝে-মধ্যে আসে, সেগুলোতে নজর না দিলেই চলে। কিন্তু বাস্তবতা হলো- যাদের একেবারে মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, কোথাও দাঁড়াবার জায়গা নাই, তারা একটা ঘর পাচ্ছে। আর ঘরটাই কিন্তু তার কর্মসংস্থানের বড় সুযোগ করে দিচ্ছে। একটা পরিবারকে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে। কাজেই এই কার্যক্রম আমাদের অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি নদী ভাঙনের বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।’ যারা নদী ভাঙণে সব হারাবে তাদেরও ঘর করে দেওয়া হবে বলেও অঙ্গীকার করেন প্রধানমন্ত্রী।

করোনার টিকাদান কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে চলছে জানিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর অনেক দেশে দেখেছি, ভ্যাকসিন নিয়ে অনেক ঝামেলা হয়েছে, সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। এমনও হয়েছে যে, এক ডোজ পাওয়ার পর ছয় মাস পার হয়ে গেছে, কিন্তু দ্বিতীয় ডোজ পাচ্ছে না। কিন্তু বাংলাদেশে আমরা পরিকল্পিতভাবেই এই টিকাদান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি, বাংলাদেশের কোনো মানুষই বঞ্চিত হবে না। সবাই যাতে ভ্যাকসিন পায়, সেই ব্যবস্থাটা করব।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই দেশ আমাদের, এই মাটি আমাদের, এই মানুষ আামাদের । তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করা, তাদের জন্য একটা সুন্দর জীবন দেওয়া- এটাই হচ্ছে লক্ষ্য। আর সেই লক্ষ্য পূরণে মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে মাঠ প্রশাসন। কাজেই আপনারা আপনাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব ভালোভাবে পালন করবেন।’

বিসিএস প্রশাসন একাডেমির কারিকুলাম নিয়মিত হালনাগাদ করা হচ্ছে এবং এটা অত্যন্ত প্রয়োজন বলে মনে করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমরা অতীত থেকে শিক্ষা নেব, কিন্তু চলব ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে। কারণ, বিজ্ঞান-প্রযুক্তির এই সময়ে নতুন নতুন উদ্ভাবন হচ্ছে। সেই উদ্ভাবনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রযুক্তিজ্ঞান অর্জন করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ। আমরা স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপণ করেছি। দ্বিতীয়টা করার জন্য আমরা ইতোমধ্যে উদ্যোগ নিয়েছি। সারাদেশে আমরা একটা যোগাযোগ নেটওয়ার্ক তৈরি করেছি। আমরা প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে দিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে বিশ্বের বহু দেশে ব্যাপকভাবে খাদ্যের চাহিদা বেড়েছে এবং অনেক উন্নত দেশে খাদ্যের অভাব দেখা দিয়েছে। সেক্ষেত্রে আমাদের মাথায় রাখতে হবে, এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। এজন্য আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের যে জমি আছে, প্রত্যেকের বাড়ি-ঘরে যে জায়গা-জমি আছে, যার যেখানে যতটুকু জমি আছে প্রত্যেকেই কিছু উৎপাদন করুন।’

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেখান থেকে নিজেদের চাহিদা মিটবে। কিন্তু কিছু উৎপাদন সবাইকে করতে হবে। এটা আমাদের অব্যাহত রাখতে হবে। কারণ, আমি জানি বিশ্বের অনেক দেশের অবস্থা খুবই নাজুক। এমনও হতে পারে অনেক উন্নত দেশকে হয়তো আমাদের খাদ্য সহায়তা দিতে হতে পারে। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের উৎপাদন অব্যাহত রাখতে হবে।’

প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের জন্য কক্সবাজারে সুন্দর পরিবেশে প্রশিক্ষণ একাডেমি গড়ে তোলা হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘প্রশিক্ষণের সময় একটা সুন্দর পরিবেশ হোক। সেজন্য আমি চাচ্ছি, কক্সবাজারে একটা ভালো জায়গায় একাডেমি গড়ে তুলব। একাডেমি অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। যেটা হবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নামে।’

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করে দেওয়া হয়েছে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘সেখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে, নিজের দেশের কথা চিন্তা করে, মাটি-মানুষের কথা চিন্তা করে সেগুলো কাজে লাগাবেন। আমি সেটাই চাই।’

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম বক্তব্য দেন। সূচনা বক্তব্য দেন বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর মোমিনুর রশিদ আমিন। দুই ব্যাচের দু’জন প্রশিক্ষণার্থী তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়। পরে প্রশিক্ষণার্থীদের সনদ ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। এছাড়া প্রশিক্ষণে প্রথম স্থান অর্জনকারীদের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে রেক্টরস অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী।