ঢাকা ০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় ধর্ম অবমাননার সেই মামলা সিআইডিতে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০২:০০:৪৯ অপরাহ্ন, সোমাবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
  • / 88
কুমিল্লা নগরীর নানুয়ার দিঘির পাড়ের পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখার ঘটনায় দায়ের করা মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) হস্তান্তর করা হয়েছে।

রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (ক্রাইম-ইস্ট) মো.জামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে মামলাটি অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) হস্তান্তর করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) কুমিল্লার বিশেষ পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ রেজওয়ান বলেন, আমরা কিছুক্ষণ আগে চিঠি পেয়েছি। সোমবার মামলার তদন্তভার আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করবো।

উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর ভোরে ওই পূজামণ্ডপে কোরআন পাওয়ার ঘটনার পরদিন কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক হারুনুর রশীদ বাদী হয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের এই মামলাটি দায়ের করেছিলেন। এতোদিন মামলাটি তদন্ত করেছেন ওই থানার উপপরিদর্শক মফিজুল ইসলাম। এ মামলায় এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরা হলেন- ইকবাল হোসেন, দারোগাবাড়ি মাজারের সহকারী খাদেম হিসেবে পরিচিত হুমায়ুন কবির ও ফয়সাল আহমেদ এবং ঘটনার দিন ৯৯৯-এ কল করা ইকরাম হোসেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কুমিল্লায় ধর্ম অবমাননার সেই মামলা সিআইডিতে

আপডেট : ০২:০০:৪৯ অপরাহ্ন, সোমাবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
কুমিল্লা নগরীর নানুয়ার দিঘির পাড়ের পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখার ঘটনায় দায়ের করা মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) হস্তান্তর করা হয়েছে।

রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (ক্রাইম-ইস্ট) মো.জামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে মামলাটি অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) হস্তান্তর করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) কুমিল্লার বিশেষ পুলিশ সুপার খান মোহাম্মদ রেজওয়ান বলেন, আমরা কিছুক্ষণ আগে চিঠি পেয়েছি। সোমবার মামলার তদন্তভার আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করবো।

উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর ভোরে ওই পূজামণ্ডপে কোরআন পাওয়ার ঘটনার পরদিন কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক হারুনুর রশীদ বাদী হয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের এই মামলাটি দায়ের করেছিলেন। এতোদিন মামলাটি তদন্ত করেছেন ওই থানার উপপরিদর্শক মফিজুল ইসলাম। এ মামলায় এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরা হলেন- ইকবাল হোসেন, দারোগাবাড়ি মাজারের সহকারী খাদেম হিসেবে পরিচিত হুমায়ুন কবির ও ফয়সাল আহমেদ এবং ঘটনার দিন ৯৯৯-এ কল করা ইকরাম হোসেন।