ঢাকা ১১:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সোনাতলার মেয়র হলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নান্নু

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:৪০:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১
  • / 112
বগুড়ার সোনাতলা পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র জাহাঙ্গীর আলম (নান্নু) বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। ১১টি কেন্দ্রে তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৭ হাজার ৯৬৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী সাহিদুল বারী খান রব্বানী ৫ হাজার ২২০ ভোট পেয়েছেন।

মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে মোট ৭০টি বুথে বিকেল চারটা পর্যন্ত ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ চলে।

পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার রয়েছেন ১৯ হাজার ৫২৩ জন। ভোট প্রদান হয়েছে মোট ১৩ হাজার ১৮৭ জন। যা শতকরায় ৬৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার রয়েছে ১৯ হাজার ৫২৩ জন। তার মধ্যে নারী ভোটার ১০ হাজার ১১৯ ও পুরুষ ভোটার রয়েছে ৯ হাজার ৪০৪ জন। মেয়র পদে তিনজন এবং কাউন্সিলর পদে ৪০ জন ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে লড়াই করেছেন ১১ জন।

ভোটগ্রহণ ও সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ২ প্লাটুন র‍্যাব, ২ প্লাটুন বিজিবি, বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন ছিল। এছাড়া ১১ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ১১টি ভোটকেন্দ্রে নিয়োজিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সোনাতলার মেয়র হলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নান্নু

আপডেট : ০১:৪০:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১
বগুড়ার সোনাতলা পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র জাহাঙ্গীর আলম (নান্নু) বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। ১১টি কেন্দ্রে তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৭ হাজার ৯৬৭। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী সাহিদুল বারী খান রব্বানী ৫ হাজার ২২০ ভোট পেয়েছেন।

মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে মোট ৭০টি বুথে বিকেল চারটা পর্যন্ত ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ চলে।

পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার রয়েছেন ১৯ হাজার ৫২৩ জন। ভোট প্রদান হয়েছে মোট ১৩ হাজার ১৮৭ জন। যা শতকরায় ৬৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার রয়েছে ১৯ হাজার ৫২৩ জন। তার মধ্যে নারী ভোটার ১০ হাজার ১১৯ ও পুরুষ ভোটার রয়েছে ৯ হাজার ৪০৪ জন। মেয়র পদে তিনজন এবং কাউন্সিলর পদে ৪০ জন ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে লড়াই করেছেন ১১ জন।

ভোটগ্রহণ ও সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ২ প্লাটুন র‍্যাব, ২ প্লাটুন বিজিবি, বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন ছিল। এছাড়া ১১ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ১১টি ভোটকেন্দ্রে নিয়োজিত ছিলেন।