ঢাকা ০৪:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাউখালীর ইউএনও খালেদা খাতুন রেখা দ্বিতীয় বারের মত করোনা আক্রান্ত

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট : ০১:০২:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২
  • / 71

পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ খালেদা খাতুন রেখা দ্বিতীয় বারের মত করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. খালেদা খাতুন রেখা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আজ রোববার করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। বর্তমানে তিনি উপজেলা সরকারী বাসভবনে আইসোলেশনে আছেন।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের মার্চ মাসের মাঝামাঝি দেশে করোনার প্রদুর্ভাব দেখা দিলে কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খালেদা খাতুন রেখা করোনা মোকাবিলায় ঝুঁকি নিয়ে কাজ শুরু করেন। ওই উপজেলায় করোনা আক্রান্তদের তিনি ফল, বিভিন্ন বই বিতরণ করেন। এছাড়া করোনা মোকাবিলায় তিনি জেলার মধ্যে ওই উপজেলায় বিভিন্ন বাজারে মাস্ক ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে মাইকিং করে স্থানীয়দের উদ্বুদ্ধ করতে প্রচারণা চালান।

তার উদ্যোগে ওই উপজেলায় প্রথম ভ্রাম্যমাণ বাজার, নৌকায় করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করাসহ করোনা আক্রান্তদের বাড়িতে গিয়ে খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আর এ সব কারণে তিনি স্থানীয়দের কাছে মানবতার মা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

কাউখালীর ইউএনও খালেদা খাতুন রেখা দ্বিতীয় বারের মত করোনা আক্রান্ত

আপডেট : ০১:০২:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২

পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ খালেদা খাতুন রেখা দ্বিতীয় বারের মত করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. খালেদা খাতুন রেখা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আজ রোববার করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। বর্তমানে তিনি উপজেলা সরকারী বাসভবনে আইসোলেশনে আছেন।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের মার্চ মাসের মাঝামাঝি দেশে করোনার প্রদুর্ভাব দেখা দিলে কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খালেদা খাতুন রেখা করোনা মোকাবিলায় ঝুঁকি নিয়ে কাজ শুরু করেন। ওই উপজেলায় করোনা আক্রান্তদের তিনি ফল, বিভিন্ন বই বিতরণ করেন। এছাড়া করোনা মোকাবিলায় তিনি জেলার মধ্যে ওই উপজেলায় বিভিন্ন বাজারে মাস্ক ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে মাইকিং করে স্থানীয়দের উদ্বুদ্ধ করতে প্রচারণা চালান।

তার উদ্যোগে ওই উপজেলায় প্রথম ভ্রাম্যমাণ বাজার, নৌকায় করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করাসহ করোনা আক্রান্তদের বাড়িতে গিয়ে খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আর এ সব কারণে তিনি স্থানীয়দের কাছে মানবতার মা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন।