ঢাকা ০৬:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গণপূর্তে কে এই দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলী মহিবুল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : ১০:১৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / 234

তিনি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত অধিদফতরের ইএম-৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী। কাজ না করেই বিল উঠিয়ে নেয়া, নিজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে কাজ করানো, আউটসোর্সিংয়ের নামে জনবল নিয়োগে শত কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ থাকার পরও এই প্রকৌশলী ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছেন। এই প্রকৌশলীর নাম মহিবুল ইসলাম।

গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী শামীম আখতার বলেছেন, দুর্নীতি করলে কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। তিনি সচিবালয়ে বসলেও লাভ নেই। অবশ্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করে দোষী সাব্যস্ত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এদিকে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার ঢাকা মেডিকেল কলেজে সংস্কার কাজে কোনো টেন্ডার না করেই নিজে করতে গিয়ে মেডিকেল কলেজের পরিচালকের কাছে ধমকও খেয়েছেন। এরপর নিজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সেল এন্টারপ্রাইজকে (হাউজ নং- ২৯১/৫ /২, পাইকপাড়া) কাজ পাইয়ে দিয়েছেন।
এদিকে, অনেক ঠিকাদারকে কাজ দিবেন এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে অগ্রিম টাকা নিয়ে কাজ তো দেননি, এমনকি টাকাও ফেরত দিতে গড়িমসি করছেন। তড়িঘড়ি করে জিও এনে প্রকৌশলি মহিবুল হাসান যখন নিজেই ঠিকাদার।

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলাম (গণপূর্ত ই/এম বিভাগ-৪, ঢাকা) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের আওতাধীন গণপূর্ত অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাস্তবায়নযোগ্য অভিযোগ আছে পছন্দের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগসাজেশে নিজেই ঠিকাদারী পরিচালনা করেন। যেটি সরকারি চাকুরী বিধি অনুযায়ী মোতাবেক নয়।

এদিকে, গৃহায়ণও গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলাম (গণপূর্ত ই/এম বিভাগ-৪, ঢাকা) আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে একাধিক জনবল সরবরাহের জন্য নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখে দরপত্র আহবান করেন। অভিযোগ আছে পছন্দের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগসাজেশে নিজেই ঠিকাদারী পরিচালনা করেন। যে কারণে উক্ত দরপত্রে জনবল সরবরাহের লাইসেন্স অর্থাৎ কলকারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদত্ত লাইসেন্স বাধ্যতা মূলক না করে পি ডাব্লিউ ডি লাইসেন্স বাধ্যতা মূলক করেছেন, যেন প্রকৃত জনবল সরকরাহকারী কোন প্রতিষ্ঠান উক্ত শর্ত পূরণ করে সিডিউল ক্রয় করতে না পারে, যাহা জনবল সরবরাহের জন্য প্রযোজ্য নয়।

আরো অভিযোগ আছে মো. মহিবুল ইসলামের অনুমতি ছাড়া কাউকে কোন সিডিউল ক্রয় করতে দেওয়া হয় না এবং নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলামের কার্যালয় সচিবালয়ের ভিতরে হওয়ার পরেও যারা দরপত্রে অংশগ্রহণ করেছেন তাদের কোন গেট পাশ-প্রবেশ অনুমতির ব্যবস্থা না করে একাধিক দরপত্র দাখিলের তারিখ সোমবার নির্ধারণ করেন যাতে করে কেউ মন্ত্রণালয়ের ভিতর প্রবেশ করে কোন দরপত্র জমা দিতে না পারে। যদিও প্রকিউরমেন্ট আইন-বিধি অনুযায়ী টেন্ডার সিডিউল ক্রয় এবং জমাদানের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও সকলের সমান অধিকার আছে।

সূত্র যায়, দীর্ঘদিন যাবত নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলাম প্রতিটি পদের জন্য মোটা অংকের উৎকোচ গ্রহন করে পছন্দের লোক নিয়োগ করছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক প্রার্থীর সাথে কথা বলে জানা যায় যে জন প্রতি তিনি আশি হাজার থেকে একলাখ টাকা র্পযন্ত উৎকোচ নিয়ে প্রায় কোটি টাকার দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আলোচ্য দরপত্রে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান উইডুর চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, অনেক বাধা অতিক্রমের পর দুইটি সিডিউল ক্রয় করে দরপত্রে অংশগ্রহন করেন। কিন্তু নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলাম নিজেই ঠিকাদারী প্রতিষ্টানের সাথে যুক্ত থেকে তার পছন্দের প্রতিষ্টানকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য উইডুর চেয়ারম্যানকে নানা ভাবে হয়রানি করছেন।

হয়রানির বিষয়ে জানতে চাইলে উইডু চেয়ারম্যান বলেন, এক দিনের নোটিশে তাদের দাখিল কৃত দুইটি প্যাকেজের জনবলকে মৌখিক ও ডাক্তারী— মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হাজির করতে বলা হয়। তারা তার নির্দেশ মোতাবেক ঢাকার বাহিরে প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে হতদরিদ্র জনবলকে ঢাকায় পরীক্ষার জন্য আসতে বলে, আমাদের দাখিল কৃত দুইটি প্যাকেজের জনবল ঢাকায় বিভিন্ন আবাসিক হেটেলে রাত্রী যাপন করে নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত হওয়ার পরেও সেখানে মূল্যায়ন — পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট কেউ উপস্থিত ছিলেন না।

উইডুর চেয়ারম্যান আরও অভিযোগ করেন যে, তাদের দুইটি লটের সাথে দরপত্রে অংশগ্রহনকারী কোন প্রতিষ্ঠানই জনবল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান নয়। দরপত্রে অংশগ্রহনকারী উইডুই একমাত্র জনবল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান, র্বতমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে তাদের প্রায় একচল্লিশটি চুক্তিপত্র চলমান আছে।

তিনি আরও বলেন, যেহেতু তারাই একমাত্র রেসপনসিভ ও সর্বনিম্ন দরদাতা, তাদেরকে নোয়া (নোটিফিকেশন অফ এওয়ার্ড) দেওয়ার দাবি জানান। এ বিষয়ে উইডুর চেয়ারম্যান, প্রধান প্রকৌশলী গৃহায়ন ও গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা এবং সচিব বরাবর লিখিত আবেদন দাখিল করেছেন। সেখান থেকে ধারা ও বিধি অনুওসরণ করে রিভিও প্যানেল গঠনের আবেদন করবেন এবং যথাযথ সিদ্ধান্ত না পেলে মাননীয় প্রতিমন্ত্রী গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করবে। সেখান থেকে উইডু ন্যায় বিচার না পেলে মহামান্য হাইকোর্টের স্মরণাপন্ন হবেন বলে অবহিত করেছেন।

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার কল দিয়েও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

গণপূর্তে কে এই দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলী মহিবুল

আপডেট : ১০:১৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

তিনি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত অধিদফতরের ইএম-৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী। কাজ না করেই বিল উঠিয়ে নেয়া, নিজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে কাজ করানো, আউটসোর্সিংয়ের নামে জনবল নিয়োগে শত কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ থাকার পরও এই প্রকৌশলী ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছেন। এই প্রকৌশলীর নাম মহিবুল ইসলাম।

গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী শামীম আখতার বলেছেন, দুর্নীতি করলে কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। তিনি সচিবালয়ে বসলেও লাভ নেই। অবশ্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করে দোষী সাব্যস্ত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এদিকে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার ঢাকা মেডিকেল কলেজে সংস্কার কাজে কোনো টেন্ডার না করেই নিজে করতে গিয়ে মেডিকেল কলেজের পরিচালকের কাছে ধমকও খেয়েছেন। এরপর নিজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সেল এন্টারপ্রাইজকে (হাউজ নং- ২৯১/৫ /২, পাইকপাড়া) কাজ পাইয়ে দিয়েছেন।
এদিকে, অনেক ঠিকাদারকে কাজ দিবেন এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে অগ্রিম টাকা নিয়ে কাজ তো দেননি, এমনকি টাকাও ফেরত দিতে গড়িমসি করছেন। তড়িঘড়ি করে জিও এনে প্রকৌশলি মহিবুল হাসান যখন নিজেই ঠিকাদার।

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলাম (গণপূর্ত ই/এম বিভাগ-৪, ঢাকা) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের আওতাধীন গণপূর্ত অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাস্তবায়নযোগ্য অভিযোগ আছে পছন্দের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগসাজেশে নিজেই ঠিকাদারী পরিচালনা করেন। যেটি সরকারি চাকুরী বিধি অনুযায়ী মোতাবেক নয়।

এদিকে, গৃহায়ণও গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলাম (গণপূর্ত ই/এম বিভাগ-৪, ঢাকা) আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে একাধিক জনবল সরবরাহের জন্য নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখে দরপত্র আহবান করেন। অভিযোগ আছে পছন্দের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগসাজেশে নিজেই ঠিকাদারী পরিচালনা করেন। যে কারণে উক্ত দরপত্রে জনবল সরবরাহের লাইসেন্স অর্থাৎ কলকারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদত্ত লাইসেন্স বাধ্যতা মূলক না করে পি ডাব্লিউ ডি লাইসেন্স বাধ্যতা মূলক করেছেন, যেন প্রকৃত জনবল সরকরাহকারী কোন প্রতিষ্ঠান উক্ত শর্ত পূরণ করে সিডিউল ক্রয় করতে না পারে, যাহা জনবল সরবরাহের জন্য প্রযোজ্য নয়।

আরো অভিযোগ আছে মো. মহিবুল ইসলামের অনুমতি ছাড়া কাউকে কোন সিডিউল ক্রয় করতে দেওয়া হয় না এবং নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলামের কার্যালয় সচিবালয়ের ভিতরে হওয়ার পরেও যারা দরপত্রে অংশগ্রহণ করেছেন তাদের কোন গেট পাশ-প্রবেশ অনুমতির ব্যবস্থা না করে একাধিক দরপত্র দাখিলের তারিখ সোমবার নির্ধারণ করেন যাতে করে কেউ মন্ত্রণালয়ের ভিতর প্রবেশ করে কোন দরপত্র জমা দিতে না পারে। যদিও প্রকিউরমেন্ট আইন-বিধি অনুযায়ী টেন্ডার সিডিউল ক্রয় এবং জমাদানের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ ও সকলের সমান অধিকার আছে।

সূত্র যায়, দীর্ঘদিন যাবত নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলাম প্রতিটি পদের জন্য মোটা অংকের উৎকোচ গ্রহন করে পছন্দের লোক নিয়োগ করছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক প্রার্থীর সাথে কথা বলে জানা যায় যে জন প্রতি তিনি আশি হাজার থেকে একলাখ টাকা র্পযন্ত উৎকোচ নিয়ে প্রায় কোটি টাকার দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আলোচ্য দরপত্রে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান উইডুর চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, অনেক বাধা অতিক্রমের পর দুইটি সিডিউল ক্রয় করে দরপত্রে অংশগ্রহন করেন। কিন্তু নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলাম নিজেই ঠিকাদারী প্রতিষ্টানের সাথে যুক্ত থেকে তার পছন্দের প্রতিষ্টানকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য উইডুর চেয়ারম্যানকে নানা ভাবে হয়রানি করছেন।

হয়রানির বিষয়ে জানতে চাইলে উইডু চেয়ারম্যান বলেন, এক দিনের নোটিশে তাদের দাখিল কৃত দুইটি প্যাকেজের জনবলকে মৌখিক ও ডাক্তারী— মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হাজির করতে বলা হয়। তারা তার নির্দেশ মোতাবেক ঢাকার বাহিরে প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে হতদরিদ্র জনবলকে ঢাকায় পরীক্ষার জন্য আসতে বলে, আমাদের দাখিল কৃত দুইটি প্যাকেজের জনবল ঢাকায় বিভিন্ন আবাসিক হেটেলে রাত্রী যাপন করে নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত হওয়ার পরেও সেখানে মূল্যায়ন — পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট কেউ উপস্থিত ছিলেন না।

উইডুর চেয়ারম্যান আরও অভিযোগ করেন যে, তাদের দুইটি লটের সাথে দরপত্রে অংশগ্রহনকারী কোন প্রতিষ্ঠানই জনবল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান নয়। দরপত্রে অংশগ্রহনকারী উইডুই একমাত্র জনবল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান, র্বতমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে তাদের প্রায় একচল্লিশটি চুক্তিপত্র চলমান আছে।

তিনি আরও বলেন, যেহেতু তারাই একমাত্র রেসপনসিভ ও সর্বনিম্ন দরদাতা, তাদেরকে নোয়া (নোটিফিকেশন অফ এওয়ার্ড) দেওয়ার দাবি জানান। এ বিষয়ে উইডুর চেয়ারম্যান, প্রধান প্রকৌশলী গৃহায়ন ও গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা এবং সচিব বরাবর লিখিত আবেদন দাখিল করেছেন। সেখান থেকে ধারা ও বিধি অনুওসরণ করে রিভিও প্যানেল গঠনের আবেদন করবেন এবং যথাযথ সিদ্ধান্ত না পেলে মাননীয় প্রতিমন্ত্রী গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করবে। সেখান থেকে উইডু ন্যায় বিচার না পেলে মহামান্য হাইকোর্টের স্মরণাপন্ন হবেন বলে অবহিত করেছেন।

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মহিবুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার কল দিয়েও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।